ভারতবর্ষ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর - Bharatvarsha Short Type Question and Answer

ভারতবর্ষ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর PDF: প্রতিবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ভারতবর্ষ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ভারতবর্ষ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর PDF

ভারতবর্ষ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর - Bharatvarsha Short Type Question and Answer

নিচে ভারতবর্ষ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। ভারতবর্ষ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর PDF পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ন।



ভারতবর্ষ - সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ


‘ভারতবর্ষ’ গল্পটি প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ‘পঞ্চাশটি গল্পের সংকলন’ থেকে গৃহিত হয়েছে। আলোচ্য পোস্টে সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ‘ভারতবর্ষ’ গল্পের গুরুত্বপূর্ণ বহু বিকল্প ভিত্তিক প্রশ্ন (MCQ), অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (SAQ), সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন এবং রচনাধর্মী প্রশ্নগুলি তুলে ধরা হল।


ভারতবর্ষ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর - Bharatvarsha Short Type Question and Answer


প্রশ্ন. কখন বির্মষ সভ্যতার মুখ চোখে পরে?

উত্তরঃ যখন কাঁচা রাস্তা ধরে বিদ্যুৎহীন গ্রামের দিকে সবুজ ঝোপের ফাঁকে এগিয়ে আসে আমেদাবাদের কারখানায় তৈরি পোশাক পরিহিত কোন যুবক-যুবতি, তখনই বিমর্ষ মুখ চোখে ধরা পরে।


প্রশ্ন. ‘বাজারে বিদ্যুৎ আছে।’ —বাজারে কী কী আছে তার বর্ননা দাও?

উত্তরঃ বাজারে রয়েছে তিনটি চায়ের দোকান।এছাড়াও তিনটি পোশাকের, দুটি সন্দেশের, একটি মনোহারি ও দুটি মুদির দোকান রয়েছে। রয়েছে একটা আড়ত, একটা হাস্কিং মেশিন এবং পিছনে রয়েছে একটি ইটভাটা। 


প্রশ্ন. ”তারপর সব ফাঁকা।” —কখন সব ফাঁকা হয়ে যায়?

উত্তরঃ বাজারটিতে চারপাশের গ্রাম থেকে লোকেরা আসে। সেখানে রাত নটার পর  সব ফাঁকা হয়ে যায়। 


প্রশ্ন. ফাঁপি কাকে বলে?

উত্তরঃ রাঢ়বাংলার জাঁকালো শীত যখন বৃষ্টিতে ধারালো হয় তখন ভদ্রলোকে তাকে বলে “পউষে বাদলা”, ছোটলোকে তাকে বলে ‘ডাওর’ আর বৃষ্টির সঙ্গে জোরে বাতাস দিলে তাকে বলে ফাঁপি।


প্রশ্ন.  ‘তখন যা খুশি করা যায়’ —এখানে যা খুশি বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উত্তরঃ আল্লা-ভগবান মাথার উপর না থাকলে ভরা শীতের অকাল দুর্যোগে সভ্যতার ছোট উনুনের পাশে উপস্থিত হয়ে প্রসঙ্গহীন তর্ক ও মারামারি করা যায়। 


প্রশ্ন. ‘এইটুকু যা সুখ’ —কোন সুখের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ প্রচন্ড শীতে অকালবর্ষণ হলে গ্রামের লোকেরা এসে একটু হাত-পা সেঁকে সুখ পায়, তারই কথা বলা হয়েছে। 


প্রশ্ন. বুড়ির মুখটা কেমন ছিল?

উত্তরঃ বুড়ির মুখটা ছিল ক্ষয়িত, খর্বুটে এবং তার মুখে প্রকট ছিল সুদীর্ঘ আয়ুর চিহ্ন। 


প্রশ্ন. ‘সেটাই সবাইকে অবাক করেছিল’ — সবাই অবাক হয়েছিল কেন?

উত্তরঃ দুর্যোগের মধ্যে বুড়ি কিভাবে বেঁচে আছে এবং হেঁটে দোকানে এসেছে, তা ভেবেই দোকানের সবাই অবাক হয়ে যায়। 


প্রশ্ন. ‘আর, সবাই আবিষ্কার করল’ —সবাই কী আবিষ্কার করল?

উত্তরঃ পউষে বাদলা, যেদিন ছাড়ল, সেদিন সবাই বটতলায় গিয়ে আবিষ্কার করল যে, বটতলায় গুঁড়ির খোঁদলে পিঠ রেখে বুড়ি চিৎ হয়ে নিঃসাড় ভাবে পরে আছে। 


প্রশ্ন. বুড়ির কবর দেওয়ার ব্যবস্থা কে করেছিলেন?

উত্তরঃ গ্রামের মোল্লাসাহেবই বুড়িকে কবর দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। 


Google News এ আমাদের ফলো করুন


Gksolves Google News


ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুকWhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.